রাজশাহীর তানোরে তালাকপ্রাপ্তা নারীকে একা পেয়ে জোর পূর্বক ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামী মোঃ খাইরুল ইসলামকে (২৪), গোদাগাড়ী থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৫।
রবিবার (৯ মার্চ) ভোর পৌনে ৪টায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানাধীন কাউপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে করে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ খাইরুল ইসলাম (২৪), সে রাজশাহীর তানোর থানার সরনজাই (কাচারীপাড়া), গ্রামের মোঃ সাজ্জাদের ছেলে।
রবিবার দুপুরে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, ভুক্তভোগী শিখা খাতুনের (২৫), গত ১বছর আগে তার স্বামীর সাথে তালাক হয়ে যায়। সেই থেকে সে তার বাবার বাড়িতে বসবাস করছিলো। এরই মধ্যে গত ২মাস পূর্বে ভুক্তভাগীর সাথে খাইরুলের পরিচয় হয়। এরপর থেকে সে শিখাকে বিভিন্ন সময় উত্যক্ত ও কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিলো।
এরই ধারাবাহিকতায় গত (২ মার্চ) রাত ৭টায় তানোর থানাধীন সরনজাই হঠ্যাৎপাড়া গ্রামে জনৈক হান্নান হাজীর গভীর নলক‚পের বারান্দায় দেখা করতে যায় শিখা। ওই সময় খাইরুল শিখা’কে একা পেয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ ঘটনায় শিখা নিজেই বাদী হয়ে তানোর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলার পর রবিবার ভোরে র্যাবের কঠোর তৎপরতায় গোদাগাড়ী থানাধীন কাউপাড়া এলাকা থেকে ধর্ষক খাইরুলকে গ্রেফতার করে।
এ ব্যপারে গ্রেফতার আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলেও জানায় র্যাব।