স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে দুটি ঘৃণ্যতম হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। যার মধ্যে একটি ১৫ আগস্ট, অন্যটি ৩ নভেম্বর জেলহত্যার ঘটনাটি। এই ঘটনাগুলো কারা ঘটিয়েছে তা সবাই জানে। অনেক হত্যাকারীর বিচার হয়েছে, এদেরও হবে।’
তিনি বলেন, ‘জেলখানা পৃথিবীর সব থেকে নিরাপদ স্থান। কিন্তু কীভাবে আইন ভঙ্গ করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে সবাই জানে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে এবং রায় আংশিক কার্যকর হয়েছে।’
‘আর যারা পলাতক আসামি রয়েছেন তাদেরকে আমরা খুঁজে বেড়াচ্ছি। যখন আসামিদের নিজেদের আওতায় পাবো তখনই ফাঁসির রায় কার্যকর হবে। জেল হত্যার রায় কার্যকরের জন্য আমরা সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা নিচ্ছি।’
এ সময় জাতীয় চার নেতার মধ্যে বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের ছেলে তানজীম আহমেদ সোহেল তাজ, মেয়ে সিমিন হোসেন রিমি এবং শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীর ছেলে রেজাউল করিম উপস্থিত ছিলেন।