সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার রোধে সব পক্ষেরই সচেতনতা দরকার : আলোচনা সভায় অভিমত ক্ষতিপূরণ দাবি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ ৫৯৫ টাকা কেজি দরে দিনে ১ কোটি টাকার গরুর মাংস বিক্রি করেন খলিল ঢাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পল্লী বিদ্যুতের ৭ জন বরখাস্ত ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের কর্মসূচি স্থগিত ন্যাশনাল মেডিকেল, সোহরাওয়ার্দী ও নজরুল কলেজে হামলা- ভাঙচুর, পরীক্ষা স্থগিত বরাদ্দের মধ্যেই দিবস পালন করতে হবে : জেলা প্রশাসক চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় আবদুল ওয়াহেদ নেতৃত্বাধীন প্যানেলের

ঈদ উপলক্ষে দুই শতাধিক দুস্থ পরিবারের মাঝে উপহার দিলেন চিত্রনায়িকা রোজিনা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২ মে, ২০২২
  • ২৭০ বার পঠিত

রাজবাড়ী সংবাদদাতা : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার জুড়ান মোল্লার পাড়ায় ১লা মে, রবিবার বিকেলে দুই শতাধিক দুস্থ পরিবারের মাঝে শাড়ি-কাপড় ও লুঙ্গি বিতরণ করেছেন চিত্রনায়িকা রোজিনা। জাকাতের অর্থ থেকে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও এসব কাপড় বিতরণ করেন।

গোয়ালন্দ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড জুড়ান মোল্লা পাড়ার নিজ বাড়ির উঠানে দুই শতাধিক নারী ও পুরুষের মাঝে ঈদ উপলক্ষে শাড়ি-কাপড় ও লুঙ্গি বিতরণ করেন। এ সময় পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

উপকারভোগী আব্দুল খালেক শেখ বলেন, ‘বয়সের ভারে তেমন কাম-কাইজ করতে পারি না। মাইনসের কাছে চাইয়া নিয়ে চলতে হয়। সেদিন এলাকার একজন বাড়ি এসে একটা লুঙ্গি দিইয়া গেছে। আইজ রোজিনা আপা আমারে ডাইকা আরেকটা লুঙ্গি দিছে। অহন আর চিন্তা নাই। অন্তত এই বছরডা চইলা যাবেনে।’

স্থানীয় বাসিন্দা মাঈনদ্দিন মানু বলেন, ‘দেশের জনপ্রিয় নায়িকা রোজিনা প্রতি বছর ঈদের আগে গ্রামের বাড়ি এসে দরিদ্র মানুষের মাঝে শাড়ি-কাপড় বিতরণ করেন। সারা বছর এলাকার দরিদ্র মানুষের তিনি দান, সদকা করেন।’

রোজিনা বলেন, ‘আমার গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ী শহরের ভবানীপুর। গোয়ালন্দ হচ্ছে নানা বাড়ি। এখানেই জন্ম। মায়ের বড় সন্তান হিসেবে অধিকাংশ সময় কেটেছে গোয়ালন্দে। এখানেই বড় হয়েছি। বাড়ির বড় সন্তান হিসেবে এই জমি নানা মায়ের নামে দেন। মায়ের সূত্র ধরে জমির মালিক হই। পরে ২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু করি। প্রাথমিকভাবে তুরস্কের মডেল দেখে দুইটি মিনারসহ ১০টি গম্বুজ দিয়ে পৌনে দুই কোটি টাকা ব্যয়ে মায়ের নামে “দশ গম্বুজ মা খাদিজা জামে মসজিদ” নির্মাণ করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি সুযোগ পেলেই গ্রামের বাড়ি চলে আসি। গ্রামের সহজ সরল মানুষ আমার খুব পছন্দ। আমি এখানে এলে অনেক প্রশান্তি পাই।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..

© All rights reserved © 2009-2022 bddhaka.com  # গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত # এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Developed BY ThemesBazar.Com