বিডি ঢাকা ডট কম নিউজঃ আদৌ কি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষরা কারাগারের বিষয়টি কখনো খতিয়ে দেখছেন বন্দীরা কতটুকু সুখে আছেন কি ভাবে তাদের দিন কাটছে?
একবার চোখের দেখা দেখব বলে হয়তো বেঁচে আছি কতদিন দেখিনা (মা) তোমায় কতো দিন দেখিনা আমার রেখে আসা সেই ছোট্ট শিশুটি।
কারাগার থেকে মাগো আমা তাড়াতাড়ি বের করো আর তোমায় না দেখে থাকতে পারিনা,একবার,তোমায় দেখী-এই গানের সাথে মিশে গ্যাছে দেশের বন্দীদের জীবন।স্বজনের সাথে দেখা করার অপেক্ষায় দেশের বিভিন্ন জেল হাজতে বন্দীরা। করোনা শুরুতে বেঁধে দেয়া বিধি নিষেধের কারনে স্বজনের সাথে দেখা করা বন্ধ হয়ে যায়,বন্দীদের এই অবস্থায় দেশে হাজার হাজার বন্দী তাদের স্বজনের প্রিয় মুখ দেখা হতে বঞ্চিত হয়ে পড়েছে,এই অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে স্বজনের সাথে দেখা না হওয়ায় বন্দীরা চরম মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে,অনেকেই মা-কে দেখার জন্য অজ্ঞান হয়েছে নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক কারারক্ষী জানায় বর্তমান স্বজনের সাথে দেখা না হওয়ায় বন্দীদের মানসিক ভাবে ভেঙে পড়া বিষয় টি তাদের আচরণে উপলব্ধি করা যাচ্ছে,তাই বর্তমান সরকারের উচিত যত তারাতারি সম্ভব স্বজনের সাথে দেখা করার অনুমতি দিয়ে বন্দীদের মানসিক বিপর্যয়ের হাত থেকে মুক্তি দিয়ে তাদের মুখে হাসি ফুটানোর দায়িত্ব সরকারের।
কারাগারে স্বজনের সাথে দেখা করার আহাজারি অপেক্ষায় বন্দীরা।
আদৌ কি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষরা কারাগারের বিষয়টি কখনো খতিয়ে দেখছেন বন্দীরা কতটুকু সুখে আছেন কি ভাবে তাদের দিন কাটছে?
একবার চোখের দেখা দেখব বলে হয়তো বেঁচে আছি কতদিন দেখিনা (মা) তোমায় কতো দিন দেখিনা আমার রেখে আসা সেই ছোট্ট শিশুটি।
কারাগার থেকে মাগো আমা তাড়াতাড়ি বের করো আর তোমায় না দেখে থাকতে পারিনা,একবার,তোমায় দেখী-এই গানের সাথে মিশে গ্যাছে দেশের বন্দীদের জীবন।স্বজনের সাথে দেখা করার অপেক্ষায় দেশের বিভিন্ন জেল হাজতে বন্দীরা। করোনা শুরুতে বেঁধে দেয়া বিধি নিষেধের কারনে স্বজনের সাথে দেখা করা বন্ধ হয়ে যায়,বন্দীদের এই অবস্থায় দেশে হাজার হাজার বন্দী তাদের স্বজনের প্রিয় মুখ দেখা হতে বঞ্চিত হয়ে পড়েছে,এই অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে স্বজনের সাথে দেখা না হওয়ায় বন্দীরা চরম মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে,অনেকেই মা-কে দেখার জন্য অজ্ঞান হয়েছে নাম না প্রকাশ করার শর্তে এক কারারক্ষী জানায় বর্তমান স্বজনের সাথে দেখা না হওয়ায় বন্দীদের মানসিক ভাবে ভেঙে পড়া বিষয় টি তাদের আচরণে উপলব্ধি করা যাচ্ছে,তাই বর্তমান সরকারের উচিত যত তারাতারি সম্ভব স্বজনের সাথে দেখা করার অনুমতি দিয়ে বন্দীদের মানসিক বিপর্যয়ের হাত থেকে মুক্তি দিয়ে তাদের মুখে হাসি ফুটানোর দায়িত্ব সরকারের।
এ জাতীয় আরো খবর..