বিডি ঢাকা ডেস্ক
মন্ত্রী বলেন, এই অর্জনের ফলেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিয়ানমারের বাস্তুচ্যূত ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় প্রদানের সাহস দেখিয়েছেন।
তিনি আরো বলেন, সকলের সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি সকল দেশ ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের আহবান জানান।
এ অধিবেশনে ইন্দোনেশিয়ায় নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর ক্যারোলিন টার্ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। চীনের পানিসম্পদ মন্ত্রী লি গিউইং, ইন্দোনেশিয়ার কৃষিমন্ত্রী আন্দি এমরান সুলাইমান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ মন্ত্রী আমনা বিনতে আব্দুল্লাহ আল দাহাক প্রমুখ আলোচক হিসাবে বক্তব্য রাখেন।
অধিবেশনে বিশ্বব্যাংকের গ্লোবাল ম্যানেজার মাইকেল জে.ওয়েবস্টার সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন। এ সময় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্য ইন্দোনেশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. তারিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক শাহজাহান কবীর ও যুগ্মসচিব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম উপস্থিত ছিলেন। অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিগণ এ সেশনে তাদের দেশের অর্জিত অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন এবং সকল মিলে খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন ও জলবায়ু পরিবর্তন রোধে এক সাথে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।