রোববার (১৬ জানুয়ারি) রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহফুজা আক্তার তাকে বেসরকারিরভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন। সর্বশেষ ফলাফল অনুয়ায়ী স্থানীয়ভাবে প্রাপ্ত ১৯২ কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকা পেয়েছে ১ লাখ ৬১ হাজার ২৭৩ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকারের হাতি পেয়েছেন ৯২ হাজার ১৭১ ভোট।
নির্বাচনে আরো পাঁচ মেয়র প্রার্থী অংশগ্রহণ করলেও মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় নৌকা ও হাতি প্রতীকে।
এর আগে ২০১১ সালের প্রথম নির্বাচনে এবং ২০১৬ সালের দ্বিতীয় নির্বাচনেও আইভী মেয়র পদে জয়লাভ করেন। এবারের নির্বাচনে তার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের সদ্য সাবেক উপদেষ্টা স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার।
এবার পুরুষ ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৩৪ এবং নারী ভোটার ২ লাখ ৫৭ হাজার ৫১৯। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ছিলেন ৪ জন।
অপর মেয়র প্রার্থীরা হলেন খেলাফত মজলিসের এবিএম সিরাজুল মামুন (দেয়াল ঘড়ি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মো. মাছুম বিল্লাহ (হাতপাখা), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. জসীম উদ্দিন (বটগাছ), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মো. রাশেদ ফেরদৌস (হাতঘড়ি) এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ইসলাম (ঘোড়া)।
তবে বহুল আলোচিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে চরম ভোগান্তি ও বিড়ম্বনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় ভোটগ্রহণ। ভোট দিতে গিয়ে চরম বিপাকে পড়েন ভোটাররা।