মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার রোধে সব পক্ষেরই সচেতনতা দরকার : আলোচনা সভায় অভিমত ক্ষতিপূরণ দাবি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ ৫৯৫ টাকা কেজি দরে দিনে ১ কোটি টাকার গরুর মাংস বিক্রি করেন খলিল ঢাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পল্লী বিদ্যুতের ৭ জন বরখাস্ত ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের কর্মসূচি স্থগিত ন্যাশনাল মেডিকেল, সোহরাওয়ার্দী ও নজরুল কলেজে হামলা- ভাঙচুর, পরীক্ষা স্থগিত বরাদ্দের মধ্যেই দিবস পালন করতে হবে : জেলা প্রশাসক চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় আবদুল ওয়াহেদ নেতৃত্বাধীন প্যানেলের

রমজানে যে ৭ আমল বেশি করতে হবে

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৮ বার পঠিত

বিডি ঢাকা ডেস্ক

 

 

ইবাদতের সবচেয়ে বড় মৌসুম হলো রমজান। এ মাসে প্রতিটি আমলের প্রতিদান যেমন হাজার গুণ বেড়ে যায়, তেমনি একজন মুমিনের জন্য সব পাপ থেকে বেঁচে নিজেকে একজন মুত্তাকি হিসাবে গড়ে তোলারও সুবর্ণ সুযোগ হয়।

সারা বছর আমাদের থেকে যে ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়, সেগুলোকে আল্লাহতায়ালার কাছ থেকে ক্ষমা করিয়ে নেওয়ার মোক্ষম একটা সুযোগ হলো রমজান। এ মহাসৌভাগ্য অর্জন করতে আমরা নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর অনুসরণ করতে পারি।

পাপ কাজ বর্জন করুন

তবে রোজা রাখা মানে শুধু এই নয়, সুবহে সাদেক থেকে নিয়ে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সঙ্গম থেকে বিরত থাকা বরং পূর্ণাঙ্গভাবে রোজা রাখতে হলে এ সবের পাশাপাশি সব পাপ কাজ থেকে বেঁচে থাকাও বাঞ্ছনীয়। যেমন, মিথ্যা কথা বলা, অপরের দোষ চর্চা করা, ঝগড়া বিবাদ করা, গালাগালি করা, দৃষ্টির হেফাজত করা, সুদ, ঘুস ইত্যাদি কাজ থেকে বিরত থাকা।

পক্ষান্তরে যারা এসব কাজ থেকে বিরত থাকে না, হাদিসে সতর্ক করে বলা হয়েছে, তাদের রোজা আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত; রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পাপ, মিথ্যা কথা, অন্যায় কাজ ও মূর্খতাসুলভ কাজ ত্যাগ করতে পারে না, তার পানাহার ত্যাগ করাতে আল্লহতায়ালার কোনো প্রয়োজন নেই। (সহিহ বুখারি : ১৯০৩)।

কুরআন তেলাওয়াত করুন

রমজানে বেশি বেশি পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল। কেননা আল্লাহতায়ালা রমজানের পরিচয় দিতে গিয়ে বলেছেন, রমজান হলো এমন মাস, যে মাসে কুরআন নাজিল করা হয়েছে। তাছাড়া রমজানে প্রতিটি আমলকে ৭০ গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

আমরা যদি এক খতম কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি, তাহলে ৭০ খতমের সওয়াব অনায়াসেই পেয়ে যাচ্ছি। তবে আমাদের এদিকে লক্ষ রাখতে হবে, অনেকে একাধিক খতম দেওয়ার জন্য খুব দ্রুত কুরআন তেলাওয়াত করেন। এটি একদমই সমীচীন নয়। বরং তেলাওয়াত ধীরে-সুস্থে কায়দাকানুন ঠিক রেখে করা উত্তম। তাই আমাদের উচিত, রমজানে সহিহ্-শুদ্ধভাবে বেশি বেশি কুরআন তেলাওয়াত করা এবং সময় থাকলে কুরআনের অর্থ বুঝে বুঝে তাফসিরসহ পড়াটা সর্বোত্তম কাজ।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..

© All rights reserved © 2009-2022 bddhaka.com  # গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত # এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Developed BY ThemesBazar.Com