জাহানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হযরত আলী বলেন, ইতোপুর্বে দুপক্ষকে নিয়ে মিমাংসার চেষ্টা করা হয়। তারা মেনে নিতেও চাই তবে পরবর্তীতে পশুর মতো আচরণ করে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তারা এখন হামলা-মামলার ভয়ে গ্রামে নাই। সকল কিছুর পরেও এলাকায় শান্তির লক্ষে উভয় পক্ষের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করছি, তারা চাইলে ইউনিয়ন পরিষদে বসে বিষয়টির অবসান ঘটাতে পারে।
এ বিষয়ে মোহনপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ওই গ্রামে শান্তি শৃংখলা রক্ষার লক্ষে একটি কমিটি রয়েছে। তারা সঠিক দায়িত্ব পালন করেনি। এর আগে মারামারিতে বাক্কার পক্ষের একটি অভিযোগ দায়ের হয়। এঘটনায় পুলিশ আসামীদের ধরার জন্য চেষ্টা চালিয়ে আসছিলো।
তিনি বলেন, শুক্রবার হঠাৎ করে তারা মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কয়েক জনকে আটক করে। পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে মারামারির সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা না থাকায় ছেড়ে দেয়া হয়। তবে তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।