সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার রোধে সব পক্ষেরই সচেতনতা দরকার : আলোচনা সভায় অভিমত ক্ষতিপূরণ দাবি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ ৫৯৫ টাকা কেজি দরে দিনে ১ কোটি টাকার গরুর মাংস বিক্রি করেন খলিল ঢাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পল্লী বিদ্যুতের ৭ জন বরখাস্ত ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের কর্মসূচি স্থগিত ন্যাশনাল মেডিকেল, সোহরাওয়ার্দী ও নজরুল কলেজে হামলা- ভাঙচুর, পরীক্ষা স্থগিত বরাদ্দের মধ্যেই দিবস পালন করতে হবে : জেলা প্রশাসক চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় আবদুল ওয়াহেদ নেতৃত্বাধীন প্যানেলের

হঠাৎ প্রতি বস্তায় ৪০০ টাকা বেড়ে ৫০ টাকা কমলো চালের দাম

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৬৩ বার পঠিত

বিডি ঢাকা ডেস্ক

 

 

নির্বাচনের মাত্র কিছু দিন পরেই হঠাৎ করে চালের বাজার অস্থির হয়ে ওঠে। চালের বাড়তি দামে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস ওঠে। বাধ্য হয়ে সাধারণ মানুষকে বেশি দামেই কিনতে হচ্ছে চাল। আশার কথা হচ্ছে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে এরই মধ্যে খাদ্য অধিদফতর থেকে অভিযান শুরু করেছে। এরপর থেকে ঊর্ধ্বমুখী দাম কিছুটা নামতে শুরু করেছে।

পাইকারি পর্যায়ে বস্তাপ্রতি চালের দাম বাড়ানো হয়েছিল ৪০০ টাকা। কিন্তু চাপের মুখে মাত্র ৫০ টাকা কমানো হয়েছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, ভরা মৌসুমেও উৎপাদনকারী মোকাম, বড় বড় মিলার ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সিন্ডিকেটের কারণে চালের বাজার অস্থির।

বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতার কোনো চাপ নেই। সপ্তাহ ১০ দিন আগে অস্থির হওয়া বাজারের কারণে বেচাকেনায় ধস নেমেছে। ফলে অলস সময় কাটাচ্ছেন বিক্রেতারা।

ব্যবসায়ীরা জানান, নির্বাচনের পর পরই পাইকারি পর্যায়ে ৫০ কেজি চালের বস্তার দাম ২০০-৪০০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যায়। কিন্তু এখন মোকাম ও বাজারগুলোতে মাসখানেক আগে ওঠা অগ্রহায়ণের চাল থাকায় এমন অস্বাভাবিক দাম বাড়ার কোনো যৌক্তিক কারণ দেখছেন না তারা। এ কারণে কমেছে ক্রেতা।

এক পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, মজুতও যথেষ্ট। এরপরও হঠাৎ করে দাম বাড়া যৌক্তিক কারণ দেখছি নয়।

আরেক ব্যবসায়ী বলেন, বাজারে ক্রেতাও খুব কম। এ মৌসুমে হঠাৎ করে যে দাম বেড়েছে তা হওয়ার কথা না।

ভরা মৌসুমেও চালের বাজার এমন অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার জন্য উৎপাদনকারী মোকাম, বড় বড় মিলার ও কয়েকটি করপোরেট কোম্পানিকে দায়ী করছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। তবে দামের এই বৃদ্ধি নিয়ে সরকারি উচ্চ পর্যায় থেকে বিভিন্নভাবে চাপ এলে কয়েক দিন ধরে থেকে সেদ্ধ চাল বস্তা প্রতি ৫০-৬০ টাকা কমেছে বলে জানান তারা। তবে এসব সিন্ডিকেটকে না ভাঙা হলে চালের দাম সাধারণের নাগালে যাবে না বলে জানান পাইকারি ব্যবসায়ীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..

© All rights reserved © 2009-2022 bddhaka.com  # গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত # এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Developed BY ThemesBazar.Com