প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব এইডস দিবস-২০২০’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আমি আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘সারা বিশ্বের ঐক্য, এইডস প্রতিরোধে সবাই নিব দায়িত্ব বর্তমান প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করি।
তিনি বলেন, আমরা প্রতিটি এইচআইভি/এইডস আক্রান্ত ব্যক্তির স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। ফলে সম্পূর্ণ সরকারি ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানে এইচআইভি শনাক্তকরণ পরীক্ষা করা হচ্ছে এবং আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিনামূলো এইডসের চিকিৎসা ও ওষুধ প্রদান করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে এইচআইভি সংক্রমণের হার ০.০১% এর নিচে। এ হার শূন্যে নামিয়ে আনতে এবং এইডস আক্রান্তদের প্রতি সব বৈষম্য রোধ করে সরকারি কার্যক্রমের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও অন্যান্য সংস্থাসমূহের আরও কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্যখাতে ‘রূপকল্প-২০২১ ও ২০৪১’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলব-এ আমার প্রত্যাশা। আমি ‘বিশ্ব এইডস দিবস-২০২০’-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।