বিডি ঢাকা ডট কম নিউজঃ
ষ্ঠু ভাবে কৃষক পাচ্ছে সার ব্যুরো প্রধান নুর মোহাম্মদ গোমস্তাপুর উপজেলা প্রশাসন ও কৃষি বিভাগের কঠোর মনিটরিং এ কৃষকদের মাঝে সরকারি মুল্যে সার বিতরণ করা হচ্ছে। অনুসন্ধান করে জানাযায় গোমস্তাপুর উপজেলা মোট ১০ জন বিসিআইসি সার ডিলার রয়েছে। বিভিন্ন ডিলারদের দোকানে গিয়ে দেখা যায় পর্যাপ্ত রাসায়নিক সার রয়েছে সারের কোন সংকট নেই এই উপজেলায়।
কৃষি বিভাগ জানান চলতি আগষ্ট মাসে ইউরিয়া বাবদ ১২০০ মেঃ টঃ এব্ং অতিরিক্ত বরাদ্দ ৮৬ মেঃ টঃএর মধ্যে ১২৬৮.৮ মেঃ টঃ উওোল্লন হয়েছে বাকি রয়েছে ১৭.২ মেঃ টঃ।ইউরিয়া মজুদ রয়েছে ২২৪.৪ মেঃ টঃ। ডি এপি বরাদ্দ ৩০৫ মেঃ টঃ উওোল্লন হয়েছে ১৯০ মেঃ টঃ। বাকি রয়েছে ১১৫ মেঃ টঃ। টিএসপি বরাদ্দ ৮০ মেঃ টঃ উওোলন হয়েছে। এম ওপি বরাদ্দ ১৮৫ মেঃ টঃ উওোল্লন হয়েছে ৯.৭৫ মেঃ টঃ। মোট বরাদ্দ ৬৩ মেঃ টঃ যা পুরোপুরি উওোল্লন হয়নি। মজুদ ইউরিয়া ২০৯.৩৫ মেঃ টঃ ডিএপি ২০৮.০৫, এমওপি ২৫.৮৩, টিএসপি ১০.৯৫ মেঃ টঃ মজুদ রয়েছে বর্তমানে।
উপজেলায় সারের কোন সংকট নেই বলে উপজেলা কৃষি অফিসার জানান। আমার উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের স্লিপ এর মাধ্যমে কৃষকদের স্যার দেয়া হচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ি সরকার নির্ধারিত দামের বাইরে সার বিক্রি করলে তাদের মোবাইল কোর্টের আওতায় এনে অর্থদন্ড করা হয়েছে।
রহনপুর খোয়ারমোড়ের স্যার ডিলার জানান আমরা স্লিপের মাধ্যমে কৃষকদের স্যার দিচ্ছি কৃষক ভালো ভাবে সার পাচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে পার্বতীপুর ইউনিয়নের জগত গ্রামের কৃষক কলিমুদ্দিন কালু ১০ বিঘা জমি চাষ করে তার সার পেতে কোন অসুবিধা হয়নি বলে জানান। একটি অসাধু মহল হিওমার ছড়িয়ে স্যার সংকট বলে একই ব্যাক্তি বার বার ও আত্মীয় স্বজন দিয়ে সার মজুদ করার চেষ্টা করছে বলে জানা গেছে তাই কৃষি অফিস শক্ত ভাবে মনিটরিং করছে।