রাজশাহী সংবাদদাতা ঃঃ জনপ্রশাসন সচিব শেখ ইউসুফ হারুন আজ রোববার সাংবাদিককের বলেন,ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।তিনি বতর্মানে কারাগারে আছেন।রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার বা জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দিলে আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।সরকারি চাকুরী আইনের ৩৯(২) ধারায় বলা আছে,কোন কর্মচারী দেনার দায়ে কারাগারে আটক থাকলে অথবা ফৌজদারী মামলায় গ্রেপ্তার হলে বা তার বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র আদালতে গৃহীত হলে,সরকার বা নিয়োগকারী কতৃপক্ষ আটক,গ্রেপ্তার বা অভিযোগ পত্র গ্রহণের দিন হতে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে পারবে।একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেন,মাদক মামলায় আটক নুরুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করে ‘কেন তাকে স্হায়ীভাবে বরখাস্ত করা হবে না তা জানতে চেয়ে নোটিশ পাঠানো হবে।নোটিশের জবাব পাবার পর তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক অন্যান্য ব্যবস্হা নেয়া হবে।একই সঙ্গে তার ফৌজদারী মামলাও চলবে।উল্লেখ্য যে গত শুক্রবার রাজশাহী জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী নুরুজ্জামান চাঁপাই নবাবগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর সেতুর টোল প্লাজায় কোল্ড ড্রিংসের বোতলে ৬৫ সমপরিমাণ ফেনসিডিল সহ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যদের হাতে এক সহযোগী সহ আটক হন।পরে চাঁপাই নবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় সাইদুর রহমান বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।পর ওই দিনই তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।