খবরটি ছড়িয়ে পড়লে সকাল থেকে শত শত গরু আসা শুরু করে। দূর দূরান্ত থেকে পশু নিয়ে আসেন ব্যবসায়ীসহ খামারিরা। মুহুর্তেই রাজনগর পশুর হাটের দুইটি স্থানে হাজারো মানুষের ভিড় জমে যায়। পরে খবর পেয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফ হোসেন ও ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার আমিনুল ইসলাম পুলিশ ও বিজিবি সাথে নিয়ে ছুটে যায় পশুর হাটে। তারা হাটের কার্যক্রম বন্ধ করে দেন। হাটে আসা লোকজনকে সরিয়ে দেন।
ইজারাদার মোশারফ হোসেন বলেন, আমরা উপজেলা চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম ও পৌর মেয়র জাকিয়া খাতুনের মৌখিক নির্দেশে হাট চালু করেছি। পরে প্রশাসন বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা গত বছর লোকসান গুণেছি। এবার এমনটি চলছে আবারো লোকসান গুণতে হবে।
এদিকে হাট চালুর নির্দেশের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন উপজেলার চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম ও পৌর মেয়র জাকিয়া খাতুন।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফ হোসেন বলেন, সরকারি নির্দেশনাকে উপেক্ষা করে হাট চালু করায় আমরা ইজারাদার মোশারফ হোসেন ও তার দুই সহযোগীকে মোট দুই লাখ টাকা জরিমানা করেছি।