বিডি ঢাকা অনলাইন ডেস্ক
শিবগঞ্জের ধীরে ধীরে জমে উঠতে শুরু করেছে ঈদের কেনাকনিউ মার্কেট, তাজ মার্কেট কেয়া শপিং মল , শরিফ মার্কেট সহ উপজেলা বিপণি বিতানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
শিবগঞ্জ উপজেলার মার্কেটগুলো ঘুরে দেখা গেছে শাড়ির দোকানগুলোয় ক্রেতা কম এবং বেচাবিক্রি কম থাকলেও গার্মেন্টসের তৈরি পোশাকের দোকান, জুতা স্যান্ডেলের দোকান, প্রসাধনীর দোকানে ক্রেতাদের ভিড়। তবে ক্রেতাদের মধ্যে নারীদের সংখ্যাই বেশ
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার মেয়েদের পোশাকের মধ্যে সারারা, গারারা ও নাইরা নামের তিনটি পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে সুতি পোশাকের চাহিদাই বেশি। এছাড়াও অন্যান্য পোশাকও বিক্রি হচ্ছে।
কেয়া শপিং সেন্টার মল্লিকা ম্যাচিং কর্ণার মালিক নারী উদ্যোক্তা মল্লিক নিজেই বিক্রি করছেন ছোট-বড় মেয়েদের তৈরি পোশাক। তিনি জানান কয়েকদিন থেকে জমে উঠেছে ঈদের বেচা বিক্রি । লেহেঙ্গা বা অন্যান্য ডিজাইনের পোশাকের চেয়ে এবার সারারা, গারারা ও নাইরা নামের তিনটি পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে সুতি পোশাকের চাহিদাই বেশি। ছোট মেয়েদের এই তিনটি পোশাকের প্রতিটির দাম ২৫০০টাকা থেকে ৩৫০০ টাকা এবং বড়দের ৩৫০০টাকা থেকে ৫ হাজার টাকার মধ্যে।
এদিকে তাজ মার্কেট মেসার্স জনি ফ্যাশন প্রোপাইটার বাশির উদ্দিন জুয়েল বলেন বিক্রি টুকটাক শুরু হয়েছে। এবার টাঙ্গাইল সুতি শাড়ির দাম ৫০০ টাকা থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা রয়েছে বলে তিনি জানান। নিউমার্কেটর তীর্থ বস্তলায়ের স্বত্বাধিকারী জানান ঈদের আর ১০দিন বাকি আছে আশা করি এখন থেকে ঈদ পযন্ত বেচাবিক্রি ভাল হবে।
অন্যদিকে জুতা স্যান্ডেল বিক্রেতা আল-আমিন জানান, গত বুধবার থেকে ক্রেতারা ভিড় করছেন। বিক্রিও টুকটাক হচ্ছে।
তবে বেশির ভাগ বিক্রেতা জানিয়েছেন, এ সপ্তাহেই মার্কেটগুলোতে ক্রেতার আনাগোনা শুরু হবে। কেননা, চাকরিজীবীরা এ সপ্তাহেই বেতন পেয়ে যেতে পারেন।
উপজেলার সুপার মার্কেটগুলো ঘুরে দেখা গেছে শাড়ির দোকানগুলোয় ক্রেতা কম এবং বেচাবিক্রি কম থাকলেও গার্মেন্টসের তৈরি পোশাকের দোকান, জুতা স্যান্ডেলের দোকান, প্রসাধনীর দোকানে ক্রেতাদের ভিড়। তবে ক্রেতাদের মধ্যে নারীদের সংখ্যাই বেশি।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার মেয়েদের পোশাকের মধ্যে সারারা, গারারা ও নাইরা নামের তিনটি পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে সুতি পোশাকের চাহিদাই বেশি। এছাড়াও অন্যান্য পোশাকও বিক্রি হচ্ছে।
শরীফ মার্কেটএন পি ফ্যাশনের মালিক মোঃ মাসুদ রানা গৌড় বাত্রাকে জানান নিজেই বিক্রি করছেন ছোট-বড় মেয়েদের তৈরি পোশাক। তিনি জানান কয়েকদিন থেকে জমে উঠেছে ঈদের বেচা বিক্রি । লেহেঙ্গা বা অন্যান্য ডিজাইনের পোশাকের চেয়ে এবার সারারা, গারারা ও নাইরা নামের তিনটি পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে সুতি পোশাকের চাহিদাই বেশি। ছোট মেয়েদের এই তিনটি পোশাকের প্রতিটির দাম ২৫০০টাকা থেকে ৩৫০০ টাকা এবং বড়দের ৩৫০০টাকা থেকে ৫ হাজার টাকার মধ্যে।
এদিকে নিউমার্কেটের ভাই ভাই ক্লথ স্টোর এন্ড টাঙ্গাইল শাড়ি হাউস মালিক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান বিক্রি টুকটাক শুরু হয়েছে। এবার টাঙ্গাইল সুতি শাড়ির দাম ৫০০ টাকা থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা রয়েছে বলে তিনি জানান। তাজ মার্কেট সাউন্ড এন্ড সজীব বস্ত্রলয় স্বত্বাধিকারী সাদিকুল ইসলাম জানান ঈদের আর ১০দিন বাকি আছে আশা করি এখন থেকে ঈদ পযন্ত বেচাবিক্রি ভাল হবে।
অন্যদিকে শেখ সাদী মার্কেটের জুতা স্যান্ডেল বিক্রেতা মোঃ নাহিদ হাসান জানান, গত বুধবার থেকে ক্রেতারা ভিড় করছেন। বিক্রিও টুকটাক হচ্ছে।
তবে বেশির ভাগ বিক্রেতা জানিয়েছেন, এ সপ্তাহেই মার্কেটগুলোতে ক্রেতার আনাগোনা শুরু হবে। কেননা, চাকরিজীবীরা এ সপ্তাহেই বেতন পেয়ে যেতে পারেন।
শিবগঞ্জের মার্কেট গুলতে ক্রয় করতে আসা ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে গত বছরের থেকে এবারের ঈদের পোশাকে দাম একটু বেশি। তবে দাম বেশি থাকলেও তারা সাধ্যের মধ্যে পোশাক ক্রয় করছেন। পোশাক ক্রয় করছেন।