বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই ২০২৪, ০৬:২৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
রাসিক মেয়রের সাথে পটিয়া পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলরবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ কুষ্টিয়ায় শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষ : আহত ১০ বরিশালে পুলিশ-শিক্ষার্থী দফায় দফায় সংঘর্ষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারো শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ, রাজশাহীতে যুবদল নেতাসহ আটক ৫ কোটা সংস্কার : সড়ক অবরোধ দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের চাঁপাইনবাবগঞ্জের ইসলামপুরে রাস্তা প্রসস্তকরণ ও উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন নাচোলে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল

আয় ও সম্পদ বেড়েছে দুজনেরই

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৭ জুলাই, ২০১৮
  • ১৩১৯ বার পঠিত

রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন পাঁচ বছর আগে চড়তেন ২ লাখ টাকার গাড়িতে। এখন চড়ছেন ৩৬ লাখ টাকার গাড়িতে। বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের গাড়ি নেই। তবে গত পাঁচ বছরে তাঁর বার্ষিক আয় বেড়েছে ১৬ গুণের বেশি। নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

২০১৩ সালে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি থেকে যাঁরা মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছিলেন এবারও তাঁরাই প্রার্থী। ওই নির্বাচনে খায়রুজ্জামান হেরে যান মোসাদ্দেক হোসেনের কাছে।

হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সদ্য বিদায়ী মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন ২০১৩ সালের হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর একমাত্র আয়ের উৎস মৎস্য চাষ এবং বার্ষিক আয় ১ লাখ ৯২ হাজার টাকা। তখন তাঁর অস্থাবর সম্পদের অংশে হাতে নগদ টাকার পরিমাণ ছিল ৬ লাখ ৬৫ হাজার ১৫৫ টাকা। আর স্ত্রীর নামে নগদ টাকা দেখানো ছিল ৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকা।

মোসাদ্দেক হোসেন এবার বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছেন ৩১ লাখ ৭ হাজার ২৬০ টাকা, যা গত নির্বাচনের সময়ের মোট আয়ের চেয়ে ১৬ দশমিক ১৮ গুণ। তাঁর হাতে নগদ টাকার পরিমাণ দেখানো হয়েছে ৪২ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৮ টাকা। আর স্ত্রীর নামে ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৮০০ টাকা। এবার তাঁর তিনটি আয়ের খাত—শেয়ার, মেয়রের সম্মানী ভাতা ও মৎস্য চাষ। গতবার দুটি ব্যাংকে ঋণ ছিল ১০ লাখ ৮৩ হাজার ৭৭৪ টাকা। এবার কোনো দেনা নেই। তাঁর নামে বিস্ফোরকদ্রব্য ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটটি মামলা বিচারাধীন।

বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, মেয়র হিসেবে সম্মানী পাওয়ার কারণে তাঁর আয় বেশি মনে হচ্ছে। মেয়র নির্বাচিত না হলে তাঁর আয়ের পরিমাণ অতটা হতো না। আর ব্যবসা থেকে কিছু আয় বাড়তেই পারে। এটা স্বাভাবিক।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..

© All rights reserved © 2009-2022 bddhaka.com  # গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত # এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Developed BY ThemesBazar.Com