মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার রোধে সব পক্ষেরই সচেতনতা দরকার : আলোচনা সভায় অভিমত ক্ষতিপূরণ দাবি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ ৫৯৫ টাকা কেজি দরে দিনে ১ কোটি টাকার গরুর মাংস বিক্রি করেন খলিল ঢাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পল্লী বিদ্যুতের ৭ জন বরখাস্ত ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের কর্মসূচি স্থগিত ন্যাশনাল মেডিকেল, সোহরাওয়ার্দী ও নজরুল কলেজে হামলা- ভাঙচুর, পরীক্ষা স্থগিত বরাদ্দের মধ্যেই দিবস পালন করতে হবে : জেলা প্রশাসক চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় আবদুল ওয়াহেদ নেতৃত্বাধীন প্যানেলের

আজিম হত্যা: ভারতীয় কর্মকর্তাদের যে তথ্য দিল গ্রেফতাররা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৪ মে, ২০২৪
  • ৫৬ বার পঠিত

বিডি ঢাকা ডেস্ক

 

 

সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তিন সন্দেহভাজনের সঙ্গে কথা বলেছেন ভারত থেকে আসা চার তদন্তকারী। বৃহস্পতিবার রাতে তারা বেইলি রোডের গোয়েন্দা কার্যালয়ের ওয়ারী বিভাগের কক্ষে সন্দেহভাজন এবং ডিবি কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রায় ৩ ঘণ্টা ধরে কথা বলেন।

এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ভারতীয় কর্মকর্তারা ডিবি কার্যালয়ে আসেন। রাত সাড়ে ৯টার দিকে তারা ওয়ারী বিভাগের কক্ষ থেকে বেরিয়ে ডিএমপির ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদের দপ্তরে যান।

পরে অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেন, ‘‘ডিবি হেফাজতে থাকা সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা ডিবির কাছে ঘটনার যে বর্ণনা দিয়েছিল, সেই একই বর্ণনা ভারতের তদন্ত কর্মকর্তাদের কাছেও দিয়েছে।

“আর ভারতে গ্রেফতার হওয়া এক সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে নিয়ে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিভিন্ন জায়গায় সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের লাশ বা দেহের অংশ উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সে দেশের পুলিশ।”

তবে ভারতীয় কর্মকর্তারা ঢাকার সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি। বৃহস্পতিবারই তারা বাংলাদেশে আসেন।

আনার খুনের ঘটনায় ডিবি হেফাজতে থাকা তিনজন হলেন- আমানুল্লাহ ওরফে শিমুল ভূঁইয়া, শিলাস্তি রহমান ও ফয়সাল আলী ওরফে সাজি। ভারতীয় পুলিশের কাছ থেকে তথ্য পেয়ে তাদের আটক করে বাংলাদেশের পুলিশ।

বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সংবাদ সম্মেলন করে জানায়, আনার হত্যার হোতা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক আখতারুজ্জামান ওরফে শাহিন মিয়া। আর হত্যাকাণ্ডটি বাস্তবায়ন করেছেন চরমপন্থি নেতা আমানউল্লাহ ওরফে শিমুল।

ভারতের কলকাতায় সংঘটিত এ হত্যাকাণ্ডের মাস খানেক আগেই ঢাকার গুলশান ও বসুন্ধরার বাসায় বসে খুনের ছক আঁটা হয়। গোয়েন্দা কর্মকর্তা হারুন অর রশীদ বলেছেন, সংসদ সদস্যকে হত্যার পর শরীরের বিভিন্ন অংশ টুকরো করে হলুদ লাগিয়ে ছিটিয়ে দেওয়া হয়েছে, যার কারণে লাশ উদ্ধার করা কঠিন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..

© All rights reserved © 2009-2022 bddhaka.com  # গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত # এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Developed BY ThemesBazar.Com