বিডি ঢাকা ডেস্ক
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ডিম উৎপাদনে উদ্বৃত্ত জেলা হিসেবে স্থান করে নিয়েছে। বাৎসরিক ২৬ কোটি ডিমের চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন হচ্ছে ৩০ কোটি ডিম। জেলার চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত থাকছে ৪ কোটি ডিম। উদ্বৃত্ত থাকা ডিম অন্য জেলায় বাজারজাত করছেন ডিম উৎপাদনকারীরা। শুক্রবার বিশ্ব ডিম দিবসের আলোচনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. গোলাম মোস্তফা এই তথ্য জানান।
ডিমে আছে প্রোটিন- খেতে হবে প্রতিদিন—এই স্লোগানকে সামনে রেখে বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষে জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ র্যালি, আলোচনা ও পথচারীদের মধ্যে সেদ্ধ ডিম বিতরণের আয়োজন করে।
সকাল ৯টায় জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্রের উপ-পরিচালক ডা. মো. এমরান আলী প্রামানিক, শিবগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শাহাদাৎ হোসেন, সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শারমীন আক্তার, লাইভস্টক সার্ভিস প্রোভাইডার আব্দুস সালামসহ অন্যরা।
সভায় মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনে ডিমের সার্বিক দিক তুলে ধরেন সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডা. শামীমা নাসরিন। তিনি তার উপস্থাপনায় জানান, প্রতিটি মানুষের ডিম খাওয়া উচিত। কারণ, শিশুদের পুষ্টি চাহিদা পুরণ হয়। বিশেষ করে শিশুদের পুষ্টি চাহিদা পুরণের পাশাপাশি মেধা বিকাশে ডিম অত্যন্ত কার্যকরি।
এর আগে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয় এবং পথচারীদের সেদ্ধ ডিম খাওয়ানো হয়।