মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ০১:৫৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শ্যামপুর ইউনিয়ন পরিষদে বঙ্গবন্ধু ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে ভোলাহাটে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস প্রয়াত দুই কলেজ শিক্ষকের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকার চেক বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে একুশে পদকপ্রাপ্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জে জিয়াউল হকের পাঠাগারে ধর্মীয় বই উপহার দিল ইসলামিক ফাউণ্ডেশন শিবগঞ্জ উজিরপুর ইউনিয়ন পরিষদে বঙ্গবন্ধু ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। ছত্রাজিতপুর ইউনিয়ন পরিষদে বঙ্গবন্ধু ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে শংকরবাটিতে যাকাতের পূর্ণ বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালন চাঁপাইনবাবগঞ্জে আধুনিক ও রুচিশীল পোশাকের সমাহার নিয়ে ইনসাইড লাইফস্টাইলের যাত্রা শুরু

স্মার্টফোনে মানুষের আসক্তি দেখে বিরক্ত মোবাইল আবিষ্কারক

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২০৫ বার পঠিত
সাক্ষাৎকারে মার্টিন কুপার বলেছেন, ‘মন ভেঙে যায়, যখন দেখি কেউ মোবাইল ফোন দেখতে দেখতে রাস্তা পার হচ্ছেন। কিছু মানুষ মারা না গেলে কারও বোধ আসবে না।’

স্মার্টফোনে মানুষের আসক্তি দেখে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন আধুনিক মোবাইল ফোনের আবিষ্কারক মার্টিন কুপার।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ডেল মারেতে বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এমনটি জানান।

সাক্ষাৎকারে মার্টিন কুপার বলেন, ‘মন ভেঙে যায়, যখন দেখি কেউ মোবাইল ফোন দেখতে দেখতে রাস্তা পার হচ্ছেন। কিছু মানুষ মারা না গেলে কারও বোধ আসবে না।’

৯৪ বছর বয়সী কুপারের নিজের হাতেও অ্যাপলের ঘড়ি। ব্যবহার করেন আইফোনের নতুন সংস্করণটি। এ বিষয়ে বেশ শৌখিন কুপার। জানালেন, নতুন সংস্করণ এলেই তিনি মোবাইল ফোন বদলান। তবে একই সঙ্গে তিনি স্বীকার করেছেন, ফোনে হাজার হাজার অ্যাপ রয়েছে, যার বেশির ভাগের ব্যবহার তিনি জানেন না।

আধুনিক মোবাইল ফোনের এই আবিষ্কারক বলেন, ‘আমার নাতিনাতনিরা বা তাদের ছেলেমেয়েরা যে ভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, আমি কোনও দিন পারব না।’

কুপার প্রথম মোবাইল ফোনটি তৈরি করেছিলেন ১৯৭৩ সালের ৩ এপ্রিল। সেই ফোন ছিল বেশ ভারী। সে সময়ে তিনি মটোরোলা কোম্পানির হয়ে কাজ করতেন। লাখ লাখ ডলারের প্রকল্প হাতে নিয়েছিল ওই কোম্পানি।

১৯৭২ সালের শেষে কুপার ঠিক করেন, তিনি এমন একটা যন্ত্র তৈরি করবেন, যা কোনও ব্যক্তি সবসময় নিজের সঙ্গে রাখতে পারবেন। যে কোনো জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন। টানা তিন মাস দিনরাত এক করে গবেষণা করেন কুপার ও তার বিশেষজ্ঞ দল। পরের বছর মার্চ মাসের শেষে সমাধান মেলে। কুপারের তৈরি করা প্রথম মোবাইল ফোনটির ওজন ছিল ১ কিলোগ্রামেরও বেশি। তা দিয়ে সর্বোচ্চ ২৫ মিনিট কথা বলা যেত।

সেই ২৫ মিনিট হাতে নিয়েই কুপার প্রথম ফোনটি করেছিলেন প্রতিদ্বন্দ্বী আরেক ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থার অফিসে। বলেছিলেন, ‘আমি মার্টিন কুপার বলছি। আমি একটা হাতেধরা সেল ফোনে কথা বলছি। একটা সত্যিকারে সেল ফোন, ব্যক্তিগত, এক জায়গা থেকে অন্যত্র বয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, হাতে ধরা যায়।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..

© All rights reserved © 2009-2022 bddhaka.com  # গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত # এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Developed BY ThemesBazar.Com